fbpx
সাহাবিদের চোখে দুনিয়া (হার্ডকভার)
সাহাবিদের চোখে দুনিয়া (হার্ডকভার)

সাহাবিদের চোখে দুনিয়া (হার্ডকভার)

Author : ইমাম আহমাদ ইবনু হাম্বাল
Translator : আবদুস সাত্তার আইনী
Publisher : মাকতাবাতুল বায়ান
Category : সাহাবিদের ঘটনা

230

You Save TK. 87 (27%)

সাহাবিদের চোখে দুনিয়া (হার্ডকভার)

Share This Book:

ক্যাশ অন ডেলিভারী

৭ দিনের মধ্যে রিটার্ন

ডেলিভারী চার্জ ৬০ টাকা থেকে শুরু

Author

Author

আবদুস সাত্তার আইনী

ইমাম আহমাদ ইবনু হাম্বাল

ইমাম আহমাদ ইবনে হাম্বল

Reviews (1)

1 review for সাহাবিদের চোখে দুনিয়া (হার্ডকভার)

  1. আব্দুর রহমান

    আল্লাহর নিকট একমাত্র মনোনীত ধর্ম ইসলাম। ইসলাম কেবলমাত্র একটি ধর্মই নয় বরং এটি পূর্ণাঙ্গ জীবনবিধান। এখানে জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে করণীয়- বর্জনীয় সব কিছু আলোচনা করা হয়েছে। ইসলামের এমন কোন বিধান নেই যা মানব সভ্যতার জন্য অকল্যাণকর। ইসলামী বিধান পালনে করলে কোন ক্ষতিকর সাইড ইফেক্ট নেই । দুনিয়ায় ইসলামের সকল বিধিবিধান পালনের মাধ্যমেই কেবল আখিরাতে মুক্তি লাভ করা সম্ভব। কিন্তু মানুষকে যেহেতু আল্লাহ তায়ালা স্বাধীন ইচ্ছাশক্তি দিয়ে দুনিয়ায় পাঠিয়েছেন তাই এই স্বাধীন ইচ্ছাশক্তির বদৌলতে আজ মানুষ আল্লাহর দেখানো পথ থেকে সরে যেতে শুরু করে। তাদেরকে পেয়ে বসে সমাজের অশ্লীলতা, অন্ধ গোড়ামী, সহ নানা রকম ইস্যু। কেউ কেউ জড়িয়ে পড়ে খুন, রাহাজানি, ডাকাতির সাথে। যেকোনো ভাবেই হোক আজ মানুষকে যেন সম্পদ আরোহণ করতেই হবে। কিন্তু এসবই কি দুনিয়া? পরককেে শান্তিময় জীবন পেতে হলে তো এসবের কিছুই কাজে আসবে না।
    অথচ এর বিপরীতে দুনিয়ার ক্ষণস্থায়ী জীবনে রাসূল (স:) কত সাধারণ ভাবেই না জীবনযাপন করেছেন। যত কিছুই হোক না কেন সাহাবীগণ কখনো আল্লাহ প্রদত্ত এবং রাসূল (স:) প্রদর্শিত ইসলাম থেকে বিচ্যুত হন নি। সাহাবীদের দুনিয়ার জীবন কেমন ছিল এবং কিভাবে অতিবাহিত করেছেন সেই আলোকে লেখা একটি অন্যতম বই হলো “কিতাবুয যুহদ্” । যা  আজ থেকে প্রায় সাড়ে এগারোশত বছর পূর্বে ইমাম আহমদ বিন হাম্বল রচিত এক মহামূল্যবান গ্রন্থ। বইটি মূলত একটি হাদীসের বই। এখানে স্থান পেয়েছে বেশকিছু সাহাবী (রা:) এর দুনিয়াবী কর্ম ও দৃষ্টিভঙ্গি সংক্রান্ত হাদীসগুলো।
    অভিজ্ঞ অনুবাদক আব্দুস সাত্তার আইনী কতৃক বাংলায় অনুবাদের পর যার নাম হয়েছে “সাহাবীদের চোখে দুনিয়া” !!
    .
    ▶ লেখক পরিচিতিঃ-
    আহমাদ বিন হাম্বল (র:) ছিলেন হিজরি দ্বিতীয় শতকের খ্যাতিমান হাদীসবিশারদ।  তিনি ১৬৪ হিজরি/৭৮০ খৃষ্টাব্দে বাগদাদে জন্মগ্রহণ করেন । তিনি আইন,হাদীস ও অভিধানশাস্ত্র নিয়ে পড়াশোনা করেন। হাদীসের সন্ধানে তিনি মক্কা, মদিনা, কুফা, বসরা, ইয়েমেন, সহ পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চল ভ্রমণ করেন। হাদীস চর্চার পাশাপাশি তিনি অজস্র আইনগত প্রশ্নের জবাব দিয়েছেন। তাঁর দেয়া জবাবের ভিত্তিতে গড়ে উঠে ‘হাম্বলি মাযহাব’ নামে ইসলামী আইনশাস্ত্রের আরেকটি গ্রহণযোগ্য মাযহাব।
    তিনি ২৪১ হিজরী / ৮৫৫ খ্রিস্টাব্দে ইন্তেকাল করেন। তাকে বাগদাদের “মাকাবিরুশ শুহাদা” কবরস্থানে দাফন করা হয়।
    .
    ▶ সার-সংক্ষেপঃ-
    বইতে মোট ২৩ জন সাহাবীর দুনিয়া সম্পর্কে দৃষ্টিভঙ্গি আলোচনা করা হয়েছে। তারা কিভাবে দুনিয়ার জীবনে চলাফেরা করেছেন, দুনিয়ার ক্ষনিকের মোহ তাদের কিভাবে স্পর্শ করতো এসবকিছু আলোচনার পাশাপাশি জানা যাবে তাদের ইমাণদীপ্ত জীবনের কথা। নিম্নে তাদের কয়েকজনের দৃষ্টিভঙ্গি খুব সংক্ষেপে আলোচনা করা হলো-
    .
    * হযরত আবু বকর (রা) এর চোখে দুনিয়াঃ-
    হযরত আবু বকর (রা:) ছিলেন দানশীল সাহাবীদের মধ্যে অন্যতম। ইসলামের গ্রহণের পূর্বে তিনি একজন বড় ব্যবসায়ী ছিলেন। কিন্তু ইসলাম গ্রহণের পর তিনি তার সমুদয় সম্পত্তি ইসলামের স্বার্থে দান করতে থাকেন ।  মৃত্যুর পূর্বে তিনি তার সম্পদের অবশিষ্টাংশ টুকুও বায়তুল মালে জমা দেন। আবু বকর (রা:) খুব সাদাসিধে জীবনযাপন করতেন।
    মুয়াবিয়া বিন আবু সুফিয়ান (রা:) বলেন ” দুনিয়ার ধনসম্পদ আবু বকর কে চায়নি এবং আবু বকর (রা:) ও তা চাননি।
    .
    * হযরত ওমর (রা) এর চোখে দুনিয়াঃ-
    হযরত আবু বকর (রা:) ছিলেন রাসূল (স:) এর এমন একজন সাহাবী যিনি ধনী ও দরিদ্রদের মাঝে কোন পার্থক্য করতেন না। ইসলামের দ্বিতীয় খলিফা হয়েও তিনি সাধারণ মানুষের বেশে চলাফেরা করতেন। প্রতিবেশিদের হকের ব্যাপারে তিনি ছিলেন খুবই সচেতন। প্রতিবেশিকে না খাইয়ে তিনি কখনো তৃপ্ত হতেন না। তিনি মানুষকে দুনিয়ার ক্ষণস্থায়ী বিষয়ের প্রতি ভ্রুক্ষেপ না করার জন্য উপদেশ দিতেন।
    .
    * হযরত উসমান (রা:) এর চোখে দুনিয়াঃ-
    উসমান (রা:) ছিলেন রাসূল (স:) এর প্রচন্ড লজ্জাশীল ও নম্র স্বভাবের একজন সাহাবী। মুসলিম বিশ্বের খলিফা হোয়ার পরেও তিনি কোন পাহারাদার রাখতেন না। হযরত উসমান (রা:) স্বপ্নের মাধ্যমে নিজের শহীদ হওয়ার সুসংবাদ পেয়েছিলেন। অবশেষে কুরআন পাঠরত অবস্থায় তিনি ষড়যন্ত্রকারীদের হাতে শহীদ হন। আবু সালেহ রাহিমাহুল্লাহ বলেন “তিনি এমন কোনো অপরাধ করেননি যার জন্য তাকে হত্যা করা যেতে পারে”।
    .
    * হযরত আলী (রা) এর চোখে দুনিয়াঃ-
    হযরত আলী (রা:) খুব সাদাসিধে জীবনযাপন করতেন। তিনি অধিকাংশ সময় তালিযুক্ত জামা পরিধান করতেন। এ সম্পর্কে তাকে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলতেন ” তালিযুক্ত জামা পরিধান করলে অন্তর বিনম্র থাকে এবং মুমিনরা তা অনুসরণ করে। হযরত আলী (রা:) এর জীবনে এমনও সময় গেছে যে তিনি ক্ষুধার তাড়নায় পেটে পাথর বেধে রেখেছিলেন। উসমান (রা:) এর মত তিনিও নিজের শাহাদাত বরণের ব্যাপারে সুসংবাদ পেয়েছিলেন।
    .
    * আয়েশা সিদ্দিকা (রা:) এর চোখে দুনিয়াঃ-
    আয়েশা সিদ্দিকা (রা:) ছিলেন রাসূল (স:) এর প্রিয়তমা স্ত্রীদের মধ্যে অন্যতম। তিনি নিজেই বলেছেন রাসূল (স:) এর মৃত্যুর পর আমি তৃপ্তি সহকারে খাবার খাইনি এমনকি  রাসূল (স:) এর পরিবারও তার মৃত্যু পর্যন্ত তৃপ্তিসহকারে খেতে পায় নি।তিনি পাপ থেকে বেচে থাকার জন্য বিভিন্ন আমল করতেন। আয়েশা (রা:) বলেন ” তোমরা পাপ কাজ কম করো কেননা কিছুতেই পাপের স্বল্পতার চেয়ে উত্তম কিছু নিয়ে আল্লাহর সঙ্গে মিলিত হতে পারবে না।
    .
    * মুয়াজ ইবনে জাবাল (রা:) এর চোখে দুনিয়াঃ-
    মুয়াজ ইবনে জাবাল (রা:) মসজিদ সমূহ বিলাসবহুল ভাবে নির্মাণ করতে নিষেধ করেছেন। লোকদের তিনি বলতেন ” তোমরা যত ইচ্ছা ভালো আমল করতে থাকো কেননা আমল ছাড়া কিছুতেই তোমাদের প্রতিদান দেয়া হবে না। তিনি আরো বলতেন যে, যে ব্যক্তি অন্য মানুষকে উপদেশ দেয় এবং নিজের কথা ভূলে যায় সে হলো ওই বাতির মত যে বাতি অন্যকে আলো দেয় কিন্তু নিজেকে পুড়িয়ে ফেলে।
    .
    * আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর (রা:) এর চোখে দুনিয়াঃ-
    রাসূল (স:) এর অন্যতম সাহাবী আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর (রা) ছিলেন এতিমদের প্রতি অত্যন্ত যত্নশীল। তিনি এমন কোন খাবার খেতেন না যেখানে তার দস্তরখানে কোন এতিম শরিক হতো না। তিনি বলতেন কোন কিছুর উপার্জন হালাল হলে তার ব্যয়ও হালাল হয়ে থাকে। তিনি মাসে এক বা দুইবারের বেশি তৃপ্তিসহকারে খেতেন না।
    ,
    এভাবে ২৩ জন সাহাবায়ে কেরামের দুনিয়াবী জীবন সংক্রান্ত দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরা হয়েছে ” সাহাবীদের চোখে দুনিয়া ” বইতে।
    .
    ▶ বইটি কেন পড়বেনঃ-
    ১। আপনি যদি দুনিয়ার চিন্তায় সারাক্ষন ব্যস্ত থাকেন। দুনিয়ায় ব্যস্ততায় আল্লাহর ইবাদত করার মত সময় পাচ্ছেন না। তাহলে বইটি একবার হলেও পড়ুন। জানতে পারবেন সাহাবীগন জীবনের শত প্রতিকূলতা সত্ত্বেও কত  সাধারণ জীবনযাপন করেছেন। কিন্তু তারপরও তারা আল্লাহর ইবাদত করা থেকে পিছপা হননি।
    (২) বইটি এ জন্য পড়বেন যে বইতে পাবেন সাহাবাগণের দুনিয়ার প্রতি অনাসক্তি এবং আখিরাতের প্রতি আসক্তি বিষয়ক অনেক হাদীসের সমাহার।
    (৩) আপনার জন্য বইটি হতে পারে সাহাবায়ে কেরামের দুনিয়ার দৃষ্টিভঙ্গি সম্পর্কে জানার এবং তাদের আদর্শ জীবনে বাস্তবায়ন করার এক অনন‍্য মাধ‍্যম।
    .
    ▶ বইয়ের গুণগত মানঃ-
    বইয়ের কভার, প্রচ্ছদ, বাইন্ডিং যথেষ্ট ভালো। ভিতরের পৃষ্ঠাসজ্জা ও পেজ কোয়ালিটি উন্নত মানের। দক্ষ অনুবাদক জিয়াউর রহমান মুন্সীর অনুবাদে বইটি হয়েছে সহজ, সাবলীল ও প্রাণবন্ত।  বিষয়সমূহের ধারা বর্ণনা, ভাষাশৈলী ও উপযুক্ত শব্দচয়ন  বইটিকে নিয়ে গেছে অনন্য উচ্চতায়। 
    বইতে বুক মার্কের জন্য ফিতারও ব্যবহার রয়েছে। আপনি চাইলেই যে যায়গায় পড়া বন্ধ করেছিলেন সেখান থেকে বুকমার্কের সাহায্যে আবার পড়া শুরু করতে পারবেন।
    .
    ▶ ব্যক্তিগত অনূভুতিঃ-
     ব্যক্তিগত অনূভুতি যদি বলতে হয় তাহলে বলবো বইটি এককথায় অসাধারন। দামের দিক থেকেও সাশ্রয়ী।
    বইটি পড়ার পর পাঠক বুঝতে পারবেন সাহাবায়ে কেরামের দুনিয়ার জীবন কেমন ছিল। শত প্রতিকূলতা সত্ত্বেও তারা কিভাবে ইসলামের উপর অটুট ছিল। তারা দুনিয়ার সলতা নয় বরং আখেরাতের সফলতা পেতেই ব্যকুল ছিলেন। আরো  জানতে পারবেন তাদের আচার আচরণ ও কর্মপন্থা সম্পর্কে। যা আমাদের জন্য অনুসরণীয়।
    বইটি পড়ার সময় পাঠকের চিন্তায় ভেসে উঠবে দুনিয়ায় আমরা কি করছি? কেনইবা করছি? আখিরাতের অনন্ত জীবনের জন্যই বা কি করেছি? এসব কথা ভেবে যেকোনো পাঠক কাঁদবেন। চক্ষুদ্বয় অশ্রুসিক্ত হয়ে গড়িয়ে পড়বে অশ্রুফোটা । কল্পনায় ভেসে উঠবে সাহাবীগণের সেই সময়ের ইমানদীপ্ত মুহুর্তগুলো।
    এমন খুব কম বই আছে যার প্রতিটি বাক্য ভালো লাগার, প্রতিটি পাতায় মিশে থাকে জ্ঞানের ছোয়া ও শিক্ষণীয় মেসেজ “সাহাবীদের চোখে দুনিয়া” বইটি তার মধ্যে অন্যতম। সাহাবীদের দুনিয়ার জীবন থেকে শিক্ষনীয় অনেক কিছু আছে। কেননা তারা ছিলেন রাসূল (স:) এর সহচর্চ প্রাপ্ত , উম্মাহর শ্রেষ্ঠ প্রজন্ম এবং তাদের মধ্যে অনেকে দুনিয়াতেই জান্নাতের সুসংবাদ লাভ করেছেন।
    সব মিলিয়ে বইটি খুবই ভালো এবং উপকারী। তাই সকল পাঠকের প্রতি অনুরোধ বইটি একবার হলেও পড়ুন আর জীবনকে রাঙিয়ে তুলুন সাহাবায়ে কেরামের  জীবন ও আদর্শের আলোকে।

    .
    ▶ সমালোচনাঃ-
    একটি বই প্রকাশের পিছনে লেখক, সম্পাদক ও প্রকাশকের অসংখ্য রাত জাগার ইতিহাস থাকে, বইটিকে নির্ভুল করার জন্য। বইটিকে পঠনোপযোগী করতে প্রকাশনী যথাসাধ্য চেষ্টা করেছেন। আল্লাহ তাদের খেদমত কবুল করুক। তারপরও কিছু ভুলভ্রান্তি থেকে যায়। যা অনিচ্ছাকৃত। যেমন-
    (১) বইয়ের হাদীসগুলো তাহকীক করা নেই। কোন হাদীস সহিহ, কোনটি যঈফ ইত্যাদি নির্ণয় করা থাকলে ভালো হতো।
    (২) বইতে হাদিসগুলোর অনুবাদ দেয়া আছে কিন্তু কোন আরবী ইবারত দেয়া নেই । এক্ষেত্রে আরবী ইবারত সহ থাকলে ভালো হতো।
    .
    ▶ শেষ কথাঃ-
    আল্লাহ তা’আলা বইটির সাথে জড়িত লেখক, প্রকাশক, অনুবাদক সহ সবাইকে উত্তম বিনিময় দান করুন। দুনিয়া ও আখিরাতে সাফল্য দান করুন। এ কাজে বারাকাহ দিন এবং আমাদের সবাইকে আখিরাতের সাফল্যের প্রতি লক্ষ্য রেখে দুনিয়ার জীবনে চলার তৌফিক দান করুন। সালাত ও সালাম বর্ষিত হোক আমাদের প্রিয় নবি হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ওপর, তাঁর পরিবার বর্গ ও সাহাবিগণের ওপর।

Add a review

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Shopping cart

Sign in

No account yet?

ধন্যবাদ, আপনার প্রি-অর্ডারটি গ্রহণ করা হয়েছে।

আপনার যে কোন প্রশ্ন অথবা অর্ডারে কোন পরিবর্তনের জন্য ০১৮৪৪২১৮৯৪৪ নাম্বারে কল করুন ।