fbpx
প্রত্যাবর্তন (পেপারব্যাক)
প্রত্যাবর্তন (পেপারব্যাক)

প্রত্যাবর্তন (পেপারব্যাক)

Editor : আরিফ আজাদ
Publisher : সমকালীন প্রকাশন
Category : অন্ধকার থেকে আলোতে

244

You Save TK. 86 (26%)

প্রত্যাবর্তন (পেপারব্যাক)

Share This Book:

ক্যাশ অন ডেলিভারী

৭ দিনের মধ্যে রিটার্ন

ডেলিভারী চার্জ ৬০ টাকা থেকে শুরু

Author

Author

আরিফ আজাদ

Reviews (2)

2 reviews for প্রত্যাবর্তন (পেপারব্যাক)

  1. সাওদা সিদ্দিকা নূর

    জীবনের অলিতে-গলিতে, প্রতিটি বাঁকে বাঁকে তৈরি হয় হাজারো সব না বলা গল্প৷ কোনো গল্প ভাঙার আবার কোনো গল্প গড়ার। কোনোটা উত্থানের আবার কোনোটা পতনের। আবার কোনোটা হয় হারাবার কিংবা রবের অসিম রহমতের ছায়াতলে ফিরে আসার।

    জীবনের অলিতে-গলিতে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা এই গল্পগুলো কখনো আমাদের হাসায়, কখনো কাঁদায়, কখনোবা স্রেফ বিনোদনের মাধ্যম হয়। গল্পগুলো যখন আমরা পড়ি, তখন সাময়িক ভাবে মনের খোরাক যোগায়। তবে কিছু কিছু গল্প থাকে যেগুলো আসমান থেকে আসে। যুক্তি, তর্ক, গবেষণা ও বিবেকের কাঠগড়ায় যাচাই বাছাই করে একদল ফিরে আসে আসমানী আলোর পানে। রবের অসিম রহমতের অমিয় ধারায় এই যে সত্য ঘটনাগুলো রচিত হয়, তাকে বলা যায় পরিবর্তনের গল্প বা পরিশুদ্ধির গল্প।

    জীবনবোধের এই রহমত সিক্ত সত্য মধুর গল্পগুলো শুধুমাত্র গল্প কথককে পরিবর্তন, পরিশুদ্ধ করে না৷ পরিবর্তন করে গল্প পড়া প্রতিটি মানুষের হৃদয়কে। পরিশুদ্ধ করে গোটা সমাজকে।

    এমন সব পরিবর্তনের, পরিশুদ্ধির সত্য গল্পের পসরা নিয়ে হাজির হয়েছে সমকালীন প্রকাশন। এক ঝাঁক পাখিদের দ্বীনের নীড়ে ফেরার গল্পগুলো লিপিবদ্ধ হয়েছে ‘প্রত্যাবর্তন’ নামে। বইটির বিশেষ আকর্ষণ হচ্ছে, ভ্রষ্টতার কণ্টকাকীর্ণ পথ মাড়িয়ে পূর্ব পুরুষদের আনিত ধর্ম, দেব-দেবীদের ছেড়ে এক চিরসত্যের নূরে উদ্ভাসিত পথের দিকে ফিরে আসা মানুষের গল্পগুলো।
    .
    .
    ◾এক নজরে বই পরিচিতি:

    বইয়ের নাম: প্রত্যাবর্তন
    লেখক: মোহাম্মাদ রুহুল আমিন, ড. শামসুল আরেফীন শক্তি, আরিফুল ইসলাম, রাফান আহমেদ সহ অন্যান্য।
    সম্পাদক: আরিফ আজাদ
    প্রকাশনঃ সমকালীন প্রকাশন
    পৃষ্ঠাঃ ২০১
    প্রচ্ছেদ মূল্যঃ ৩০০ টাকা
    .
    .
    ◾লেখক ও সম্পাদক পরিচিতি:

    প্রত্যাবর্তন বইয়ের লেখকদের যে কী বলে পরিচয় করিয়ে দেব, সেটা আমার জানা নেই। বস্তুত যারা এক মহান সত্য সত্তার দিকে প্রত্যাবর্তন করে, তাদেরকে আমি সম্মানের জায়গা থেকে নক্ষত্র বলি। এই নক্ষত্রদের পরিচিত করিয়ে দেবার প্রয়োজন হয় না। এরা নিজেরাই একেকটা আলোর মশাল। নিজেই নিজেকে চারপাশে মেলে ধরে। তাই আমার মত নগন্য মানুষ তাদের পরিচয় করিয়ে দেয়ার ক্ষমতা রাখে না। আর সম্পাদক আরিফ আজাদ স্যারকে নতুন ভাবে পরিচয় করিয়ে দেয়ার প্রয়োজন মনে করছি না।
    .
    .
    ◾বই পর্যালোচনা:

    দ্বীনে ফেরা এক ঝাঁক পরিচিত, অপরিচিত নক্ষত্রদের ২৬টি সত্য ঘটনার সম্মেলন ঘটেছে এই বইয়ে। তাদের ভেতর আবার রয়েছে বর্তমান প্রজন্মের জনপ্রিয় সব লেখকদের দ্বীনে ফেরার গল্প। ড. শামসুল আররফিন শক্তি, আরিফুল ইসলাম, রাফান আহমেদ, জাকারিয়া মাসুদ, ওমর আল জাবির, মোহাম্মাদ তোয়াহা আকবর, শিহাব আহমেদ তুহিন সহ রয়েছেন আরো অনেকে লেখক, যা বইটিকে সবথেকে বেশি আকর্ষণীয় করেছে। তাছাড়া বর্তমান প্রজন্মের সব থেকে জনপ্রিয় লেখক আরিফ আজাদ স্যারের পোক্ত সম্পাদনার ছোঁয়ায় বইটি পূর্ণতা পেয়েছে। এক কথায় নক্ষত্র ছোঁয়া বই।

    বিধর্মী ও নাস্তিকদের তাদেরই ধর্মগ্রন্থ ও পরিবর্তনশীল বিজ্ঞান দ্বারা যুক্তি, তর্কের মাধ্যমে সত্য ধর্ম গ্রহন করাটা ছিল খুবই শিক্ষনীয়। সেগুলো যেকোনো ভ্রান্তদের সঠিক দিশা দেখাবে। সে ঘটনাগুলো পড়লে একটা বিষয় স্পষ্ট হয় যে, ইসলাম সেই ১৪০০ বছর পূর্বে যেমন ছিল, এখনও ঠিক তেমন আছে। পৃথিবীর বাকি সবকিছু পরিবর্তন হয়েছে। নাস্তিকরা যে বিজ্ঞান দ্বারা ইসলামকে মিথ্যা বলে, সেই নাস্তিকদের খুঁটিই নড়বড়ে। কারণ বিজ্ঞান প্রতিনিয়ত পরিবর্তন হয়।

    এক কথায়, এই বইয়ের প্রতিটি গল্প ছিল অত্যান্ত হৃদয়গ্রাহী। আর হৃদয়গ্রাহী হবেই না কেন? এগুলো যে সত্যের গল্প। এগুলো যে আসমানী আলোয় উদ্ভাসিত। বিশেষ করে ড. শামসুল আরেফীন শক্তি স্যারের ‘ট্রাইটেশন’, এস.এম. নাহিদ হাসানের ‘প্রত্যাবর্তন’ বেশি সুন্দর ছিল। কিন্তু একটা কথা আছে, সুন্দরেরও সুন্দর আছে। আর সেই সুন্দরগুলো হচ্ছে অন্য ধর্মাবলম্বীদের দ্বীনে ফেরার গল্প। ‘সেই মিছিলের দেখা’, ‘শুদ্ধ আলোর প্রথম প্রহর’, ‘যেমন ছিলাম আমি’, ‘ফেরার কথাই ছিল’ গল্পগুলো এতটাই সুন্দর ছিল যে, চোখ অশ্রু ধরে রাখতে পারেনি।

    তাছাড়া প্রকাশক ও সম্পাদকের কথাগুলো খুবই সুন্দর ছিল। সচারাচর বইয়ের কভার, বাইন্ডিং, পৃষ্ঠার কোয়ালিটি ও ফন্টের সঠিক ব্যবহার না হলে, পাঠকের পড়ার আগ্রহে ভাটা পড়ে। সে দিক থেকে ‘প্রত্যাবর্তন’ বইটি বেস্ট ছিল। বইয়ের কভার, বাইন্ডিং, পৃষ্ঠার মান, ফন্ট সবকিছুই উন্নত।

    সমাজের তৈরি ভোগবাদী জীবনকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে যারা উজান পথে চলে, তাদের প্রতিনিয়ত মোকাবেলা করতে হয় হাজারো সব সমস্যা। সমস্যা, সংগ্রামের এই জীবন ক্ষণে ক্ষণে ভাঙতে চায়। কিন্তু তাদের এই চলার পথে কোনো এক ঐশীশক্তি প্রতিনিয়ত অমিত সম্ভবনা দান করেন। এদের গল্পগুলো কি কখনো খারাপ হতে পারে? কখনো বিরক্তিকর হতে পারে? কখনোই না। দ্বীনে ফেরা এসব গল্প অশ্রু ঝরায়, আমাদের আবেগ ও আফসোসের সাগরে ভাসায়। চোখের সামনে আঙ্গুল তুলে দেখিয়ে দেয় এক চিরউদ্ভাসিত পথের দিশাকে। আমাদেরকে বলে, ‘তোমারও প্রত্যাবর্তন করা উচিত। ফিরে আসো আলোর মিছিলে। নিজেকে উদ্ভাসিত করো আসমানি বিভায়।’
    .
    .
    ◾প্রিয় উক্তি:

    মানুষের অন্তরকে নাড়িয়ে দেবার মত কিছু উক্তি ছিল প্রতিটি গল্পে। হৃদয়ের ক্যানভাসে ইমানের স্বার্ণালি অক্ষরে সেসব উক্তিগুলো লিখে রাখা সম্ভব। সম্ভব পাথর হয়ে যাওয়া হৃদয়কে গলিত বিগলিত করে নতুন করে সেখানে ফুল ফোটানো। সেসব উক্তির মধ্যে দু’টি হচ্ছে-

    ১. ‘ইয়া আল্লাহ, অনেকটা সময় চলে গেছে জীবনের। তোমার থেকে অনেক দুরে চলে গিয়েছিলাম। ‘বহুত দূর সে আয়া হু, বহুত দের মে আয়াহু, আয়া তো সহি।’ অনেক দুর থেকে এসেছি, অনেক দেরী করে এসেছি। এসেছি তো। মাফ করেই দাও মালিক।’ -ট্রাইট্রেশন

    ২. ‘ও আল্লাহ, আপনি তো চান, আপনার বান্দা আপনার পথে থাকুক। আমি তো আপনার দিকে অগ্রসর হয়েছি, আপনি আমাকে সাহায্য করুন।’ -ফিরে আসার গল্প

    এই উক্তিগুলো শুধু পছন্দ নয়। আমি মাঝে মাঝে দু’আ হিশেবেও এই উক্তিগুলো ব্যবহার করি।
    .
    .
    ◾পাঠ অনুভূতি:

    মানুষ এমনিতেই খুব আবেগি। বইয়ের পাতায় কিংবা টিভির পর্দায় মানুষ সৃষ্ট মিথ্যে কল্পকাহিনি দেখেই কেঁদে বুক ভাসিয়ে দেয়, আর এই বইটি তো সত্য ঘটনা অবলম্বনে লেখা। তাই বইটি মানুষকে কাঁদাবেই। যদি বইটি পড়ে কেউ না কাঁদে, তবে আমি ভেবে নেব তার হৃদয় বলে কিছু নেই।

    যখন দেখেছি, একজন বিধর্মী শেকড়ের সন্ধানে উদ্ভ্রান্ত হয়ে পড়ছে, তখন ভেবেছি, মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেও আমরা আমাদের শিকড়ে খুঁজে পাই না। শুধু খুঁজে পাই না নয়, আমরা আমাদের শেকড়কে খুঁজে দেখার প্রয়োজন মনে করি না।

    বইটি পড়ার সময় যখন কিছু কিছু চরিত্রের মাঝে নিজেকে দাঁড় করিয়ে দেখছিলাম, এই পরিস্থিতিতে থাকলে আমি কী করতাম, তখনই আমার রব্বের সামনে মাথা নত হয়ে গিয়েছে। ভেবেছি রব্ব আমাকে এত পরীক্ষার মুখে ফেলেননি।

    বইটি পড়ে একটা বিষয় আমার সামনে দর্পণের ন্যায় স্পষ্ট হয়েছে, সেটা হচ্ছে আমরা নাম মাত্র মুসলিম। পৈত্রিক সম্মত্তি পাবার মত আমরা ইসলামকে পেয়েছি। কিন্তু ইসলামের সুন্দর জীবন ব্যবস্থা গ্রহন করতে পারিনি। সেক্ষেত্রে আমরা অনেক পিছিয়ে পিছিয়ে।
    .
    .
    ◾বইটি কাদের জন্য ও কেন পড়তে হবে?

    আমি মনে করি বইটি সবার পড়া উচিত। বইটি যেমন ধার্মিকদের ইমানের লেভেল বাড়াবে ঠিক তেমন বিধর্মীদের একটা সঠিক পথের দিশা দেখাবে। বিশেষত যারা নতুন দ্বীনে ফেরে, তখন তারা বিভিন্ন সামাজিক ও পারিবারিক প্রতিকূলতার মুখে পড়ে। তারা যদি এই বইটা পড়ে তবে, দ্বীনের পথের বিভিন্ন প্রতিকূলতার সমাধান ও সাহস পাবে।

    অর্থাৎ, সার্বিক বিবেচনায় বইটি সবাই পড়তে পারে।
    .
    .
    ◾ভালোলাগা মন্দলাগা:

    পৃথিবীতে একমাত্র নির্ভুল গ্রন্থ হচ্ছে আল কুরআন। তাছাড়া সব বইয়েই কিছু মন্দ লাগা থাকে। এই বইয়েই একটু মন্দলাগার ব্যাপার রয়েছে। তবে বইটির ভালোলাগার তুলনায় খারাপ লাগা এক বিন্দু পানির মত। বইটির কিছু গল্পে অনেক বেশি ইংরেজি শব্দের ব্যবহার করা হয়েছে। যেগুলো মাঝে মাঝে সামান্য বিরক্তির কারণে হয়েছে। তবে যেহেতু বইয়ের বেশির ভাগ লেখক জাত লেখক নয়, সেহেতু এটা খুবই স্বাভাবিক ব্যাপার। বইয়ের ভালো দিকগুলো তার এই সামান্য মন্দলাগার দিকগুলো ঢেকে ফেলেছে।

    অশ্লিল আর নোংরা সাহিত্যের আস্তারণে ঢাকা পড়েছে আমাদের সাহিত্য জগৎ। সুড়সুড়ি দেয়া গল্প উপন্যাস না হলে যেন প্রকাশকদের পকেট খালি হয়ে যায়। আর তাদের সেসব বই পড়ে বর্তমান তরুণ সমাজ যা শেখে, সেটা অবশ্য বর্ণনা করার প্রয়োজন নেই। সময়ের এমন এক নোংরা সাহিত্য জগতের প্রতিকূলে চলে সমকালীন প্রকাশন যে এত সুন্দর একটা বই প্রকাশের উদ্যোগ নিয়েছে, সেটা সত্যই প্রশংসার দাবিদার। আশা করব বইটি পড়ে দিক ভ্রান্ত পথিকেরা একটু হলেও পথের দিশা পাবে। এক সত্য, সুন্দর ও রবের নূরে বিভাসিত জীবনের দেখা পাবে।

  2. Muhammad Tamimul Ihsan

    ||বুক রিভিউ||

    দুনিয়াবি মোহ আর মিথ্যার ব্যাপক জালের মধ্য দিয়ে চলতে চলতে কোনো একটা সময় মানুষের পবিত্র আত্মাগুলো নিমজ্জিত হয় অন্ধকারের অতল গহ্বরে। সেই ভয়ার্ত গহ্বর থেকে কেউবা মুক্তি পায় আবার কেউ পায় না। কেউ আলোর পথের দিকে ধাবিত হয় আবার কেউ অন্ধকারেই নিমজ্জিত থেকে থাকে চিরকাল।কেউবা নিজের আত্মাটাকে পরিশুদ্ধ করে নেওয়ার সুযোগটা লুফে নেয় আবার কেউ নিজেকে হারিয়ে ফেলে গহীন থেকে গহীনে।যারা ফিরে আসে, সন্ধান পায় সিরাতুল মুস্তাকিমের পথ….কেমন হয়ে থাকে তাদের গল্পগুলো…???কতটা ত্যাগ স্বীকার করে তারা ফিরে আসে আপন নীড়ে?নিজেদের পূর্বপুরুষদের ধর্ম,দেবতা আর ঈশ্বরকে অস্বীকার করে কি করে তারা পারে মহাসত্যের বিশুদ্ধ আলোয় নিজেকে পরিশুদ্ধ করতে?তাদের সেই পরিশুদ্ধ আত্মাগুলো কেমন হয়ে থাকে..?সেই গল্পগুলো নিয়েই সাজানো এই “প্রত্যাবর্তন”বইটি।

    পৃথিবীতে পথ অনেকগুলো।কোনোটা ফুলে সুশোভিত আর কোনোটা কণ্টকপূর্ণ। এক্ষেত্রে মুমিনদের পথ কোনোদিনই ফুলে সুশোভিত হয় না,জাহেলি সমাজব্যবস্থায় তা হয়ে থাকে চরম কন্টকপূর্ণ।আর এই পথটাই হচ্ছে সীরাতুল মুস্তাকিম।যার অর্থ হচ্ছে সরল পথ।শাব্দিক অর্থে সরল পথ হলেও বাস্তবিক অর্থে তা পরিপূর্ণ কাঁটা দিয়ে।রাব্বুল আলামীন আমাদের পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন এই পথের পথিক হওয়ার জন্যই।সম্পাদকের মতে,”পৃথিবীতে এসে সাময়িক শক্তি,সম্পদ,ঐশ্বর্য, মেধা আর আভিজাত্যের ভিড়ে আমরা ভূলে যাই আমাদের শেকড়ের কথা।”বাস্তবেও তাই সামান্য এই দুনিয়ার মোহে আমরা ভূলে যাই আমাদের শেকড়।ডুবে যাই অন্ধকারে।আলো ভেবে পরম আপন করে নিই অন্ধকারের ধূম্র জালগুলোকে।

    বইটি সাজানো এমন কিছু মানুষের গল্প দিয়ে যারা ব্যক্তিজীবনে একসময় ছিলেন চরম সংশয়বাদী বা নাস্তিক,আবার আরেকদল মানুষের গল্প দিয়েও বইটি সাজানো হয়েছে যারা ছিলেন হিন্দু বা খ্রিষ্টান ধর্মের ধর্মালম্বি।সংশয়বাদ বা অন্য ধর্ম থেকে আলোর পথে ফিরে আসার গল্প গুলো নিয়েই সাজানো হয়েছে ‘প্রত্যাবর্তন ‘বইটি।

    বইটিতে লিখেছেন বাংলাদেশের বর্তমান তরুণ প্রজন্মের বাঘা বাঘা লেখকরা।যারা একটাসময় ভুগেছেন গভীর সংশয়বাদে।দিনশেষে তারা আলোর ছায়াতলে আশ্রয় নিয়েছেন।আর সম্পাদনা করেছেন আমাদের সবার প্রিয় আরিফ আজাদ ভাই।তার সম্পাদনা বইটিকে আরো প্রাণবন্ত করে তুলেছে।নিঃসন্দেহে পাঠকের জন্য সেরা বই এটা।

    ব্যক্তিগতভাবে অনুভূতি প্রকাশ করতে গেলে বলতেই হবে বইটি নিজের ঈমানকে শক্ত করার ব্যাপারে দারুন ভূমিকা পালন করেছে।মানুষ কত কষ্টের মাঝেও নিজের ঈমান শক্ত রেখে আলোর পথে যাত্রা করেছে তা পড়লে অজান্তেই চোখে পানি চলে আসে।

    দিনশেষে শুধু এতটুকুনই বলবো,সবার উচিৎ বইটা পড়া অত্যন্ত তরুণদের জন্য আবশ্যক বইটি পড়া।

    ■ এক নজরে “প্রত্যাবর্তন” বইটি :

    বই : প্রত্যাবর্তন
    সম্পাদক : আরিফ আজাদ
    প্রকাশক : সমকালীন প্রকাশন
    বইয়ের বিষয়বস্তু : ইসলামী আত্ম-উন্নয়নমূলক

    মাআসসালাম…..!!

Add a review

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Shopping cart

Sign in

No account yet?

ধন্যবাদ, আপনার প্রি-অর্ডারটি গ্রহণ করা হয়েছে।

আপনার যে কোন প্রশ্ন অথবা অর্ডারে কোন পরিবর্তনের জন্য ০১৮৪৪২১৮৯৪৪ নাম্বারে কল করুন ।