fbpx
ঈমান সবার আগে (পেপারব্যাক)
ঈমান সবার আগে (পেপারব্যাক)

ঈমান সবার আগে (পেপারব্যাক)

Author : মাওলানা মুহাম্মাদ আবদুল মালেক
Publisher : রাহনুমা প্রকাশনী
Category : ঈমান আকিদা ও বিশ্বাস

75

You Save TK. 35 (32%)

ঈমান সবার আগে (পেপারব্যাক)

Share This Book:

ক্যাশ অন ডেলিভারী

৭ দিনের মধ্যে রিটার্ন

ডেলিভারী চার্জ ৬০ টাকা থেকে শুরু

Author

Author

মাওলানা মুহাম্মাদ আবদুল মালেক

Reviews (2)

2 reviews for ঈমান সবার আগে (পেপারব্যাক)

  1. Md Amdadullah Tafhim

    বইঃ ঈমান সবার আগে
    লেখকঃ মাওলানা আব্দুল মালেক
    ______________________________

    ♧প্রাক-কথনঃ
    সৃষ্টিলগ্ন থেকেই মানুষের গর্ভ থেকে মানুষের জন্ম হয়ে বিশাল এই পৃথিবীর যাত্রা। এ যাত্রায় জন্ম হয় বিভিন্ন ধরনের মানুষের, আবার মৃত্যুর কোলেও ঢলে পড়ে সময় ও রিজিকের ইতি ঘটলে। জন্ম ও মৃত্যুর মধ্যখানের সময়টুকুই মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে পরীক্ষা। এই পরীক্ষায় সৌভাগ্যবান উত্তীর্ণ জনগোষ্ঠী তারাই যারা ইসলামকে কবুল করে মুসলিম তাঁবুতে অবস্থান নিয়েছে। আর একথা স্বতঃসিদ্ধ যে, মুসলিমদের কাছে তার নিজের জীবনের চেয়েও মূল্যবান যে জিনিস তা হলো “ঈমান”।

    ঈমানের বলেই একজন মুমিন অবিশ্বাসী গোষ্ঠী থেকে সম্পুর্ন পৃথক হয়ে যাবতীয় আত্নপ্রবঞ্চনাময় ভোগ-বিলাসকে তুচ্ছ করে মহান রবের সন্তুষ্টি তালাশে সর্বদা নিয়োজিত থাকে। কিন্তু কালের ঘূর্ণাবর্তে মুসলমানদের মধ্যেও ঈমান ও ইসলাম, কুফর ও নিফাক সম্পর্কে সঠিক ও পরিপূর্ণ জ্ঞানের প্রচণ্ড অভাব পরীলক্ষিত হয়। যার ফলে তার আকীদা ও বিশ্বাস, চিন্তা ও চেতনা, জীবন ও কর্ম সংশয় এবং দোদল্যমানতায় পর্যবসিত হয়। এ দিকগুলোর প্রতি লক্ষ রেখে ঈমান ও ইসলামের পূর্ণ পরিচয় এবং তার অপরিহার্য দাবি ও অনুষঙ্গ বিষয়গুলো প্রত্যেক মুমিন ও মুসলিমের কাছে পৌঁছে দেওয়ার জন্য রাহনুমা প্রকাশনীর ক্ষুদ্র ও সাফল্যমণ্ডিত প্রয়াস “ঈমান সবার আগে”।

    ♧ কি নিয়ে এই বই?
    বইটির আগাগোড়া ঈমানের পূর্ণ পরিচয় বহন করে। যদি আরো সুঁচালো ও সুক্ষ্মভাবে বলি, তাহলে এভাবে বলতে হয়-
    ০১. বইটির প্রথম ২১ পৃষ্ঠায় ঈমানের সংজ্ঞা ও একজন ঈমানদারের জন্য অবশ্যপালনীয় বিভিন্ন বিষয়ের প্রতি গুরুত্বারোপ করা হয়েছে।

    ০২. পরবর্তীতে ৩৬ পৃষ্ঠা পর্যন্ত কুফর ও নিফাক এবং দ্বীনি কোন বিষয়ে অবজ্ঞা ও বিদ্রুপের পরিণতি এবং ঈমানের সাথে সাংঘর্ষিক দ্বীন বিকৃতি ও অপব্যখ্যার বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

    ০৩. এরপরে ৫৬ পৃষ্ঠা পর্যন্ত ঈমানের রোকন, দাবি, মুয়ালাত, বারাআত ও ঈমানদারের জন্য সংবেদনশীল কিছু বিষয় নিয়ে বইটিতে বিস্তর ও গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করা হয়েছে।

    ০৪. পরবর্তী ৫৭ পৃষ্ঠা থেকে শেষ পর্যন্ত একজন মুমিনের নিজ ঈমানকে জাস্টিফাই করার জন্য “ঈমান পরীক্ষার উপায়” আলোচনা করা হয়েছে।পরিশেষে সমস্ত গুনাহ থেকে বাঁচার মাধ্যমে আত্নশুদ্ধি, কর্ম সংশোধন এবং সাধ্যমত অতীত জীবনের ক্ষতিপূরণ, কুফর-শিরক ও নিফাকসহ বড় বড় অপরাধ থেকে ক্ষমা পাওয়ার জন্য তাওবার আহ্বান জানিয়ে লেখক লিখাটি শেষ করেছেন।

    ♧ বইটি কাদের জন্য এবং কেন পড়বেন?
    মুসলিম হওয়া সত্ত্বেও কুরআন ও সুন্নাহয় বর্ণিত অদৃশ্য বিষয় মেনে নিতে অনেকে সন্দিহান থাকে,ঈমানের অনেক বিষয়ের ধরণ ও বিবরণ বুঝে আসে না,যার ফলে শরীয়াতের হুকুম তামিলে দ্বীধাগ্রস্থ হয়ে পড়ে। মোটকথা ঈমানের হাক্বিকত সম্পর্কে একেবারেরই অজ্ঞ থাকে। ঈমানের হাক্বিকত, মুমিনের বৈশিষ্ট্য এবং ঈমানের সাথে সাংঘর্ষিক প্রায় সকল বিষয় নিয়েই যেহেতু আলোচনা করা হয়েছে সেজন্য বইটি যেকোন বয়সের প্রত্যেক মুসলিম নর-নারীর জন্য হাইলি রিকোমেন্ডেড। একটি পরীক্ষার মাধ্যমে নিজের ঈমান যাচাইয়ের জন্য হলেও বইটি পড়া উচিত বলে মনে করি।

    ♧ বইটির কিছু বিশেষত্বঃ
    বইটিতে প্রত্যেকটি বিষয়ের ব্যাখ্যায় লেখক কুরআন থেকে আয়াত উদ্ধৃত করেছেন। যার ফলে সে সম্পর্কে পবিত্র কুরআনে আল্লাহর নির্দেশিকা খুব সহজেই অনুধাবন করা যায়। ঈমানের মৌলিক প্রায় সকল বিষয় নিয়ে কুরআনের আয়াত সমূহের এক নির্ভরযোগ্য সমাহার এই বইটি। সহজ ও সাবলীল শব্দবিন্যাসের মাধ্যমে খুব সুন্দরভাবে বিষয়গুলো ফুটে উঠেছে বইটিতে।

    ♧ লেখক সম্পর্কেঃ
    “ঈমান সবার আগে” বইটি মাসিক আল-কাউসার পত্রিকায় ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত তিনটি সংখ্যার সম্মিলিত রুপ। সে হিসেবে বইটির লেখক ‘মাওলানা আব্দুল মালেক হাফি.’ হুজুর। উপমহাদেশের প্রখ্যাত ‘মুহাক্কিক’ আলেমদের কারো নাম নিলে অনায়াশেই হুজুরের নামও চলে আসবে। অসাধারণ বিনয় ও নম্রতা, প্রজ্ঞা ও যোগ্যতার অধিকারী মানুষ তিনি। প্রচারবিমুখ এই মানুষটির সাথে প্রত্যক্ষ সাক্ষাত না হলে তার ব্যক্তিত্ব ও সরলতা, ইখলাস ও দৃঢ়তা সম্পর্কে ধারণা দেওয়া অসম্ভব-ই ছিল বটে।

    ♧ একটু অনুযোগঃ
    একটি বই পাঠকের হৃদয়ে স্থান কেড়ে নিতে কয়েকটি বিষয় ধর্তব্য হয়ে দাঁড়ায়। সেগুলোর মধ্যে বিশ্বস্ত প্রকাশনীর পাশাপাশি পাঠকহৃদয়কে আলোড়িত করতে একজন প্রজ্ঞাবান লেখক হিসেবে হুজুরের সংক্ষিপ্ত পরিচয় অনেক বেশি প্রয়োজন ছিল। বইটির শুরু বা শেষে কোথাও যদি লেখক সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত পরিচিতি থাকত তাহলে বইটি আরো স্বয়ংসম্পূর্ণ হতো। আশা করি,পরবর্তী সংস্করণগুলোতে বিষয়টি কর্তৃপক্ষের নজরে আসবে।

    ♧ পাঠ্যানুভুতি ও মন্তব্যঃ
    পাঠ্যানুভুতি লিখে প্রকাশ করা অসম্ভব হলেও কিছু কথা বলতেই হয়। বইটি জ্ঞানের এক দ্বার উন্মোচিত করেছে। একজন মুসলিম হলেও ঈমানের খুঁটিনাটি বিষয়গুলা জানা ছিলনা, বইটি বিষয়গুলো ধরে ধরে শিখিয়েছে আমাকে। এছাড়াও ঈমানী পরীক্ষার ক্রাইটেরিয়ায় ফেলে নিজেকে যাচাই ও সংশোধনের সুযোগ হয়েছে। প্রত্যেকেরই উচিত হবে বইটি আদ্যোপান্ত অন্তত একবার হলেও পড়া, আশা করা যায় ঈমানী শক্তিতে এক নতুন দীগন্তের উদ্ভব হবে, ইনশাআল্লাহ।
    _____________________________
    ♣এক নজরে…
    বইঃ ঈমান সবার আগে
    লেখকঃ মাওলানা আব্দুল মালেক
    প্রকাশনীঃ রাহনুমা প্রকাশনী
    পৃষ্ঠাঃ ৭৯
    মুদ্রিত মুল্যঃ ১১০ টাকা
    ______________________

  2. Din Muhammad Sheikh

    * বই : ঈমান সবার আগে
    * লেখক : মাওলানা মুহাম্মাদ আব্দুল মালেক (হাফি:)
    * প্রকাশনী : রাহনুমা প্রকাশনী
    _____________________________________

    ▪️ সূচনা :

    মানবজীবনে সবচে’ দামি সম্পদ কী? জ্বি, ঠিক বলেছেন – ঈমান। ঈমানই একজন মানুষের জীবনে সবচে’ দামি সম্পদ। বর্তমানে আমরা এমন একটা যুগ অতিবাহিত করছি, যার চারদিকে ঈমানবিধ্বংসী জাল পাতা আছে। খুব সহজেই আমরা সেই জালে আটকা পড়ে যাই। অতি সামান্য কারণে বা দুনিয়ার মিছে মোহে পড়ে বিক্রি করে দিই আমাদের মহামূল্যবান এ সম্পদ। অথচ আমাদের মনে রাখা উচিত, ঈমান সবার এবং সবকিছুর আগে। যে বইটি নিয়ে আজ আমরা আলোচনা করতে যাচ্ছি, তা এ কথাই দলিলের মাধ্যমে দৃঢ়তার সাথে প্রমাণ করবে যে, ঈমান সবার আগে।

    ▪️ লেখক সম্পর্কে দু’ কলম :

    মাওলানা মুফতী মুহাম্মাদ আব্দুল মালেক (হাফি:)। হাদীস শাস্ত্রে এ দেশের এক রত্ন। ঢাকার ইসলামী গবেষণামূলক উচ্চতর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান মারকাযুদ দাওয়াহ আল ইসলামিয়ার উলূমুল হাদীস অনুষদ এবং রচনা ও গবেষণা বিভাগের প্রধান এবং মাসিক আলকাউসারের তত্ত্বাবধায়ক। ‘এসব হাদীস নয়’, ‘প্রচলিত ভুল’, ‘ঈমান সবার আগে’সহ রচনা করেছেন বেশ কিছু জনপ্রিয় গ্রন্থ। হযরতের নেক হায়াত কামনা করছি।

    ▪️ বইয়ের আলোচ্য বিষয় :

    ইসলাম কী? ঈমান কাকে বলে? তার অপরিহার্য দাবি এবং অনুষঙ্গগুলোই বা কী কী? – আলোচ্য বইয়ে এ বিষয়ের ওপরই দলিলসহকারে আলোচনা উপস্থাপিত হয়েছে।

    ▪️ যা জানতে পারবেন এ বই থেকে :

    বইটি পড়ে পাঠক যা জানতে পারবেন : ঈমান আনার পর সংশয় বা দোদুল্যমানতা কি গ্রাহ্য? সচক্ষে দেখার পর বা কেবল যুক্তিগ্রাহ্য বিষয় মেনে নেওয়াই কি ঈমান? যদি এমনটা না হয়, তাহলে আসলে ঈমান কী? কেবল অন্তরে বিশ্বাস করলেই কি ঈমানদার হওয়া যায়? নাকি মৌখিক স্বীকৃতিরও প্রয়োজন আছে?

    আরো জানবেন : কেবল একটি আয়াতের প্রতি আপত্তি রেখে কুরআনের বাকি অংশের ওপর ঈমান আনায়ন কি গ্রহণযোগ্য? যদি তা না হয়, তাহলে যারা পর্দা, মদ বা হদ সংক্রান্ত আয়াতের বেলায় নাক সিঁটকায়, তাদের ব্যাপারে ফতোয়া কী হবে? অন্যকে উত্তম আদর্শ মেনে নিয়ে রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ওপর ঈমান আনায়ন কি সিদ্ধ?

    এছাড়াও বইয়ে আলোচিত হয়েছে “ইসলামকে অন্তর ও মুখে মেনে নেওয়াই ঈমান সাব্যস্ত হওয়ার জন্য যথেষ্ট কিনা এবং পুরো জীবনের কতটুকু অংশ ইসলাম দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হবে” – এসব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াদি।

    শ্রদ্ধাহীন বা ভালোবাসাহীন বিশ্বাস কি ঈমান বলে গণ্য হবে? বিদ্বেষ ও ঈমান কি একত্র হতে পারে? ঈমানের প্রাণ কী? ঈমানী আকাইদ ও আহকামের বিষয়গুলো অপব্যাখ্যা করে তার প্রতিষ্ঠিত অর্থ থেকে ভিন্নার্থে রূপান্তর করার বিধান কী? ইরতিদাদ কী? সাধারণ কুফর আর ইরতিদাদের হুকুম কি একই? – এসব প্রশ্নের উত্তরও পাবেন বইটিতে।

    ঈমানের সবচেয়ে বড় রোকন কী? বিধান প্রণয়নের অধিকার আল্লাহ ছাড়া আর কারো আছে কি? মুয়ালাত ও বারাআত কাকে বলে এবং এর মানদণ্ড কী? পারস্পরিক সহযোগিতার মানদণ্ডই বা কী? – এসব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে ইসলামের নির্দেশনাও দালিলিকভাবে তুলে ধরা হয়েছে এ বইটিতে।

    আরো একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আলোচিত হয়েছে এ বইয়ে। আর তা হলো – “ধর্ম যার যার, উৎসব সবার” নীতির ক্ষেত্রে ইসলামের নির্দেশনা। অন্য ধর্মের অনুষ্ঠানে কি মুসলিমরা বিলীন হতে পারবে? বা অংশগ্রহণ করতে পারবে কি? ইসলাম এ ব্যাপারে কী বলে? জানতে চাইলে আপনাকে এ বইটি পড়তে হবে।

    বইটির শেষের দিকে “ঈমান পরীক্ষার উপায়” শিরোনামে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ আলোচনা উপস্থাপিত হয়েছে। এ অংশে লেখক কিছু প্রশ্ন করেছেন এবং সে প্রশ্নের উত্তর স্বরূপ বিশ্লেষিত আলোচনা উপস্থাপন করেছেন। আপনাদের জ্ঞাতার্থে ৩টি প্রশ্ন আমি নিম্নে উল্লেখ করছি :

    – আমার মাঝে কোনো কুফরী আকিদাহ নেই তো?
    – আমার মাঝে নিফাক নেই তো?
    – আল্লাহকে হাকিম ও বিধানদাতা মেনে নিতে আমার মনে কোনো দ্বিধা – নাউজুবিল্লাহ – নেই তো?

    এভাবেই আত্মসমালোচনামূলক কিছু প্রশ্নের ব্যাখ্যা করার মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে এ ‘মাস্টারপিস’ বইটি।

    ▪️ বইটির প্রয়োজনীয়তা :

    বইটি প্রয়োজন। খুব প্রয়োজন। সত্যিই খুব প্রয়োজন। এ ফেতনার কালে ঈমান সম্পর্কিত সঠিক জ্ঞানার্জন প্রত্যেকের জন্য ফরজ। এ ফরজ দায়িত্ব পালনে এ বইটি সত্যিই আমাদেরকে সাহায্য করবে ইনশাআল্লাহ। বইয়ের ভাষার উচ্চাঙ্গতা, বর্ণনার সরলতা, দলিল-আদিল্লার পূর্ণতা আপনার হৃদয়ে জ্বালিয়ে দিবে ঈমানী নূর, ঈমানকে করে তুলবে আপনার কাছে সবচেয়ে দামি। ইনশাআল্লাহ।

    ▪️ যা যা ভালো লেগেছে :

    – ভাষার উচ্চাঙ্গতা
    – সাবলীল আলোচনা
    – সরল বর্ণনা
    – বর্ণনার বাহুল্যমুক্ততা
    – দলিলপত্রের পর্যাপ্ততা
    – শিরোনাম উল্লেখকরণ

    ▪️ উপসংহার :

    বস্তুগত ধন-সম্পদ রক্ষার্থে আমরা কত কিছুই তো করে থাকি। ঈমান রক্ষার্থে তার সিকিভাগ চেষ্টাও কি করি? ঈমান নিয়ে কতটা সচেতন আমরা? আল্লাহ আমাদের ঈমানকে হেফাজত করুন। পরিশেষে সবাইকে বলবো, ঈমান-আকিদাহ ও ফিতনা সংক্রান্ত বইপত্র বেশি বেশি পড়ুন। সে জন্য আপনার পাঠ্য তালিকায় যুক্ত করে নিন ‘ঈমান সবার আগে’।

Add a review

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Shopping cart

Sign in

No account yet?

ধন্যবাদ, আপনার প্রি-অর্ডারটি গ্রহণ করা হয়েছে।

আপনার যে কোন প্রশ্ন অথবা অর্ডারে কোন পরিবর্তনের জন্য ০১৮৪৪২১৮৯৪৪ নাম্বারে কল করুন ।